Yamaha R15 V4 Price In Bangladesh 2024

বিগত কয়েক বছরের বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান বাইক Yamaha R15 V4। আজ আমি আলোচনা করবো Yamaha R15 V4 Price In Bangladesh 2024 এবং বাইকটির Specification সম্পর্কে। বাইকটির দুর্দান্ত লুক আর অত্যাধুনিক সব ফিচার বাইকটিকে এই প্রতিযোগিতামূলক বাজারে নাম্বার ওয়ান পজিসনে টিকিয়ে রেখেছে।

Yamaha R15 V4

লাখো যুবক যে বাইকটি নিয়ে স্বপ্ন দেখে কি আছে সেই বাইকে। কথায় আছে প্রথমে দর্শনধারী তারপর গুনবিচারি, তাই প্রথমেই বলবো বাইকটির ডিজাইন নিয়ে। বাইকটির বডির এ্যারোডাইনামিক শেপ আর দুর্দান্ত গ্রাফিক্স এর কারণে বাইকটিকে দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগে। তাছাড়া বাইকটির সিংহের চোখের মতো হেডলাইটে দিকে তাকালে মনে হয় জীবন্ত সংহ সামনে দাঁড়িয়ে আছে।

R15 V4 বাইকের বডিতে যে কালার ব্যবহার করা হয়েছে একই কালার বাইকটির চাকার রিং এ ব্যবহার করা হয়েছে যা বাইকটিকে আরো বেশি লুক্রেটিভ করে তুলেছে। বাইকটির কয়েকটি কালার ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশের বাজারে পেয়ে যাবেন।

Yamaha R15 V4 Price In Bangladesh 2024

বাইকটির ৫ টি কালার ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। কালার অনুযায়ী দামের ও কিছুটা ভিন্নতা আছে। নিচের চার্টে বাইকটির কালার অনুযায়ী দাম দেখানো হলো।

ColorPrice
RACING BLUEBDT 5,50,000 to BDT 6,00,000
VIVID MAGENTA METALLICBDT 5,50,000 to BDT 6,00,000
INTENSITY WHITEBDT 5,50,000 to BDT 6,00,000
DARK KNIGHTBDT 5,50,000 to BDT 6,00,000
METALLIC REDBDT 5,50,000 to BDT 6,00,000
Yamaha R15 V4 Price In Bangladesh 2024
Yamaha R15 V4 Blue
Yamaha R15 V4 Dark Knight
Yamaha R15 V4 Magenta
Yamaha R15 V4 Metallic Red
Yamaha R15 V4 White

বাইকগুলোর সঠিক দাম নির্ধারণ করা খুবই মুশকিল কারণ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে বাইকগুলোর দাম ওঠানামা করে। যেমন বর্তমান সময়ে ডলারের দাম বেশি থাকায় বাইকের দাম আগের থেকে কিছুটা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশের মোটরবাইক ইন্ডাস্ট্রি আমদানি নির্ভর তাই তাই এর দাম স্থিতিশীল নয়। আবার অনেকসময় স্থান ভেদে বাইকের দাম কম বেশি হতে পারে।

Yamaha R15 V4 Specifications

R15 V4 বাইকটি পপুলারিটি অন্যতম কারণ হলো বাইকের মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার। বাইকটিতে দেওয়া হয়েছে এমন সব ফিচার যা এই সেগমেন্টের অন্যকোনো বাইক দেওয়ার চিন্তা ও করেনি। চলুন এক নজরে দেখে আসা যাক R15 V4 এর Specifications এবং ফিচারগুলো।

Basic Features

Engine155 cc
Mileage45 km/L
Braking SystemDual Channel ABS
Transmission6 Speed Manual Gear
Fuel Tank Capacity11 Liters
Basic Features

Engine, Mileage, Top Speed

Engine155 cc
Engine TypeLiquid-cooled, 4-stroke, SOHC, 4-valve
Fuel SupplyElectric Fuel Injector (EFI)
Max Power18.1 bhp @ 10000 rpm
Max Torque14.2 Nm @ 7500 rpm
Mileage45 km/L
Top Speed140 km/H
Transmission6 Speed Manual Gear
Gear Shifting Pattern1 Down 5 Up
Cooling SystemLiquid Cooled
Engine Oil Capacity1 Liter
Engine Oil Grade10W 40
Fuel TypePetrol
Fuel Tank Capacity11 Litres
Reserve Fuel Capacity1.76 Litres
Engine, Mileage, Top Speed

Dimensions & Chassis

Weight141 KG
Seat Height815 mm
Ground Clearance170 mm
Length1990 mm
Width725 mm
ChassisDeltabox
Dimensions & Chassis

Brakes, Wheels and Suspensions

Front SuspensionTelescopic Upside Down Fork (USD Fork)
Rear SuspensionLinked-Type Monocross Suspension
Braking SystemDual Channel ABS
Front Brake TypeDisc
Rear Brake Type Disc
Front Brake Size282 mm
Rear Brake Size220 mm
Caliper Front2 Piston
Caliper Rear1 Piston
Wheel TypeAlloy
Front Wheel Size17 inch
Rear Wheel Size17 inch
Front Tire Size100/80 – 17
Rear Tire Size140/60 – R17
Tyre Type Tubeless
Breaks, Wheels and Suspensions

Other Features

Traction ControlYes
Quick ShifterYes
Call/SMS AlertsYes
Instrument ConsoleDigital
SpeedometerDigital
OdometerDigital
Fuel GaugeDigital
Hazard Warning IndicatorYes
No. Of Tripmeters2
Tripmeter TypeDigital
Gear IndicatorYes
Fuel IndicatorYes
Low Engine Oil IndicatorYes
ClockYes
Service Reminder IndicatorNo
Battery 12V, 4.0Ah
Head LightLED
Tail LightLED
Turn SignalLED
USB Charging PortYes
BluetoothYes
Start TypeElectric Start
Other Features

Yamaha R15 V4 Engine

বাইক নিয়ে লং ট্যুরে যাওয়ার জন্য বাইকে Liquid-cooled ইঞ্জিন থাকলে ইঞ্জিন ওভারহিট হওয়া থেকে মুক্তি পাবেন। এই ব্যাপারটি বিবেচনায় রেখে Yamaha R15 V4 বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৫৫ সি সি, ৪ স্ট্রোক Liquid-cooled ইঞ্জিন। Liquid-cooled ইঞ্জিন ব্যবহার করার কারণে রাইডারদের কাছে সমাদৃত হয়েছে।

এটিতে ফুয়েল সাপ্লাই হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ইলেক্ট্রিক ফুয়েল ইন্জেকটর সিস্টেম বা (FI) সিস্টেম। FI সিস্টেম থাকার কারণে বাইকের মাইলেজ কিছুটা বেশি পাবেন। তাছাড়া ট্রাকসন কন্ট্রোল ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই বাইকে FI সিস্টেম থাকতে হবে। ট্রাকসন কন্ট্রোল নিয়ে একটু পরে আলোচনা করবো। FI সিস্টেমে কার্বরেটর ইঞ্জিনের তুলনায় দ্রুত স্পিড ওঠানোর ব্যাপারটা কিছুটা কম পাবেন।

বাইকটি ১০,০০০ ( আর পি এম ) এ ১৮.১ ( বি এইস পি ) পাওয়ার উৎপাদন করতে সক্ষম এবং ৭৫০০ ( আর পি এম ) এ ১৪.২ নিউটন মিটার টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম।

বাইকটির ইঞ্জিন ওয়েল ক্যাপাসিটি ১ লিটার এবং কোম্পানি বাইকটিতে 10W 40 গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে। একইসাথে প্রতি ৩০০০ কিলোমিটার রাইডের পর ইঞ্জিন ওয়েল চেঞ্জ করা উচিত বলেছেন ইয়ামাহা কোম্পানি।

বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬ স্পিড গিয়ার বক্স। বাইকটির প্রথম গিয়ারটি নিচে আর বাকিগুলোে উপরে। বাইকটিতে পেয়ে যাবেন কুইক সিফটার প্রযুক্তি। কুইক সিফটার সিস্টেমে আপনি ক্লাস না ধরে গিয়ার সিফট করতে পারবেন। আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে কুইক সিফটার কীভাবে কাজ করে। চলুন জেনে নিই কুইক সিফটার কীভাবে কাজ করে।

আপনি যদি হায়ার সিসির ইঞ্জিনের বাইক চালাতে ভালো লাগে তাহলে রয়েল এনফিল্ড এর বাইকগুলো দেখতে পারেন। আপনি যদি ক্রজার লাভার হন তাহলে রয়েল এনফিল্ড মেটিওর ৩৫০ সিসির বাইকটি দেখতে পারেন। বাইকটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

Quick Shifter কিভাবে কাজ করে ?

কুইক সিফটার যেসব বাইকে থাকে সেসব বাইকে গিয়ারের সাথে কিছু ম্যাকানিজম সংযুক্ত করা থাকে। যখনই আপনি গিয়ার চেঞ্জ করবেন তখন এটি বুঝতে পারবে আপনি গিয়ার চেঞ্জ করতে চাচ্ছেন এবং এটি ECU ( ইলেক্ট্রনিক কন্ট্রোল ইউনিট ) এর কাছে সিগন্যাল পাঠাবে। ECU এবার সাময়িক সময়ের জন্য বাইকের পাওয়ার দেওয়া বন্ধ করে দিবে এবং আপনি একটি স্মুথ গিয়ার সিফটিং এক্সপেরিয়েন্স পাবেন।

Yamaha R15 V4 Mileage

বাইকটিতে FI সিস্টেম থাকার কারণে মাইলেজ কিছুটা বেশি পাবেন। কোম্পানি ৫৫ কিলোমিটার মাইলেজের কথা বললেও আসলে এতোটা মাইলেজ পাবেন না। বাইকটির ইউজাররা জানিয়েছে এটি থেকে ৪৫ কিলোমিটার এভারেজ মাইলেজ পেয়ে যাবেন।

বাইকটির ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি ১১ লিটার। ফুয়েল ট্যাংক একবার ফুল লোড করে একটানা ৪৯৫ কিলোমিটার রাইড করতে পারবেন। বাইকটির রিজার্ভ ফুয়েল ক্যাপাসিটি ১.৭৬ লিটার। রিজার্ভ ফুয়েল ব্যবহার করে ৭০ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে পারবেন।

Suzuki Gixxer SF বাইকটি ও যথেষ্ট লুক্রেটিভ এবং দামে ও কিছুটা কম আপনার বাজেট যদি কিছুটা কম থাকে তাহলে Suzuki Gixxer SF বাইকটি দেখতে পারেন। বাইকটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

ইয়ামাহা R15 V4 Dimensions & Chassis

R15 V4 বাইকটি অন্যান্য বাইকের তুলনায় কিছুটা উঁচু। তবে বাইকটির হ্যান্ডেলবার ও কিছুটা উঁচু করা হয়েছে যার ফলে আপনি বেশিক্ষণ রাইড করেও পিঠে ব্যথা অনুভব করবেন না। বাইকটির সিট হাইট ৮১৫ মিলিমিটার, বাইকটির সিট হাইট একটু বেশি তবে যেকোনো বাইক রিপেয়ারের দোকান থেকে আপনি আপনরি হাইট অনুযায়ী সিট হাইট কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন। আপনার হাইট যদি ৫.৬ হয় তাহলে আপনার কোনো সমস্যা হবে না, আপনি খুব ভালোভাবেই বাইকটি রাইড করতে পারবেন।

R15 V4 এর গ্রাইন্ড ক্লিয়ারেন্স 170 mm যা আপনাকে রাফ রাস্তায় চলতে বা উঁচু স্পিড ব্রেকারে ঘসা খাওয়া থেকে বাঁচাবে। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে ছোট ছোট গর্তে পানি ভরে গেলে গর্তের গভীরতা অনুমান করা যায় না এবং এসময় যখনি বাইকাররা সামনের চাকা এই গর্তে নামিয়ে দেয় আর গর্তের গভীরতা যদি বেশি থাকে তাহলে গাড়ির নিচের অংশ পিচের সাথে ঘসা খায়।

বাইকটির ওজন ১৪১ কেজি। বাইকে বসে যদি আপনি পায়ের গোড়ালি দিয়ে মাটি স্পর্শ করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই বাইকটি কন্ট্রোল করতে পারবেন। আর বাইকটির পারফেক্ট ওয়েট ডিসট্রিবিউশনের জন্য রানিং অবস্থায় ও বুঝতে পারবেন না যে আপনি ১৪১ কেজির একটি বাইট চালাচ্ছেন।

Yamaha R15 V4 Wheels

এই বাইকের সামনে ও পিছনে ব্যবহার করা হয়েছে ১৭ Inch চাকা। বাইকটিতে এলয় হুইল ব্যবহার করা হয়েছে। এটির সামনে ১০০/৮০ – ১৭ সেকশনের টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে আর পিছনে ১৪০/৬০ – R17 সেকশনের টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটির পিছনে ১৪০ মিলিমিটারের চওড়া চাকা থাকার কারণে বাইকটির রোডের সাথে টায়ারের গ্রিপ ভালো থাকে। এই শক্ত গ্রিপ বাইকটিকে ভালো ব্রেকিং করতে ও সহযোগিতা করে।

বাইকটিতে টিউবলেস টায়ার রয়েছে যা আপনাকে চাকা লিক হওয়ার মেন্টাল প্রেশার থেকে মুক্তি দিবে। তাছাড়া দূরে কোথাও বেড়াতে গেলে এটি আপনাকে নিশ্চিন্ত রাখবে।

Yamaha R15 V4 Brakes

Yamaha কোম্পানি এই বাইকটির ব্রেকিং এর ব্রেকিং এ ক্ষেতেও দুর্দান্ত চমক দেখিয়েছে। বাইকের সামনে ও পিছনে থাকছে ডিস্ক ব্রেক। সামনের ডিস্কের সাইজ ২৮২ মিলিমিটার আর পিছনের ডিস্কের সাইজ ২২০ মিলিমিটার। বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ডুয়েল চ্যানেল এ বি এস।

এ বি এস থাকার কারণে ব্রেকিং এর সময় স্কেটিং করে পড়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সমনের চাকায় হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেক থাকলে যদি এবিএস সিস্টেম সা থাকে তাহলে হঠাৎ কড়া ব্রেক করলে বাইক পড়ে যায়। তাই এ বি এস সিস্টেম হঠাৎ ব্রেকিং এর ক্ষেতে খুবই ভালো কাজ করে।

Yamaha R15 V4 Suspensions

বাইকের সাসপেনসন যত ভালো হবে রাইডার তত ঝুঁকিমুক্ত রাইড পাবে। R15 V4 বাইকটির সামনে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কপিক আপসাইড ডাউন ফ্রোক (USD Fork) সাসপেনশন । নরমাল টেলিস্কপিক সাসপেনশনে হাই স্পিডে বাইক চালালে হ্যান্ডেলবারে কিছুটা ঝাঁকি অনুভূত হয়। কিন্তু এই USD Fork থাকার কারণে হাই স্পিডে ও বাইকের হ্যান্ডেলবারে কোনো ঝাঁকি বা কম্পন হবে না।

এটির পিছনে ব্যবহার করা হয়েছে Linked-Type মনোক্রস সাসপেনশন। বাইকের সামনে ও পিছনে উন্নতমানের সাসপেনশন থাকার কারণে রাইডার একটি আরামদায়ক রাইড পাবে।

Yamaha R15 V4 Traction Control

ট্রাকসন কন্ট্রোল ব্যাপারটার আসলে অনেকের কাছেই অপরিচিত। আসলে এই ফিচারটির প্রধান কাজ হলো সামনের চাকা ও পিছনের চাকার মধ্যে ঘুর্ণনের ভারসাম্য বজায় রাখা। আসুন একটু বুঝিয়ে বলি, যখন আপনি কোনো মাটির রাস্তায় হঠাৎ পিকাপ দিলেন এতে আপনার বাইকের পিছনের চাকা হঠাৎ পাওয়ার পেয়ে স্কেটিং করে ঘুরতে থাকবে এতে আপনি পড়ে ও যেতে পারেন।

এখান যদি আপনার বাইকে ট্রাকসন কন্ট্রোল থাকে তাহলে আপনার বাইক বুঝবে সামনের চাকার তুলনায় পিছনের চাকা বেশি জোরে ঘুরছে এবং সে সাথে সাথে পিছনের চাকার পাওয়ার কমিয়ে দিবে। এভাবেই টি সামনের ও পিছনের চাকার ভারসাম্য তৈরি করে বাইককে স্ট্যাবল রাখে।

Yamaha R15 V4 Features

বাইকটির সব মিটার গুলো ডিজিটাল মিটার দেওয়া হয়েছে যেমন স্পিডো মিটার, ওডোমিটার, ফুয়েল ইন্ডিকেটর ও ডিয়ার ইন্ডিকেটর সবকিছুই ডিজিটাল। বাইকটিতে লো ইঞ্জিন অয়েল ইন্ডিকেটর ও দেওয়া হয়েছে, এটি দেখে আপনি খুব সহজেই ইঞ্জিন অয়েল এর পরিমাণ বুঝতে পারবেন।

বাইকটি অ্যাপের মাধ্যমে আপনার স্মার্টফোনের সাথে কানেক্ট করতে পারবেন। মোবাইলের সব ধরনের নোটিফিকেশন গাড়ির ড্যাসবোর্ডে দখতে পাবেন। বাইকটিতে একটি USB পোর্ট পেয়ে যাবেন যেটি ব্যবহার করে আপনি আপনার মোবাইল ফোন চার্জ করতে পারবেন। বাইকটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বাইকটির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন

Leave a Comment

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial